খাগড়াছড়িতে যানবাহনে ট্রাফিক পুলিশের টিআই সার্জেন্টদের বিরুদ্ধে টোকেন চাঁদাবাজীর অভিযোগ

অপরাধ

তথ্য সংগ্রহকালে সাংবাদিককে পাহাড়ী উগ্রপন্থিদের দিয়ে উঠিয়ে নেওয়ার হুমকি টিআই ইন্সপেক্টর সুপ্রিয় দেবের

এম শাহীন আলম :
দেশের পার্বত্য অঞ্চলের প্রাকৃতিক সৌদর্য্যে লীলা ভূমি ও পর্যটন জেলার মধ্যে অন্যতম খাগড়াছড়ি জেলা। যেখানে পাহাড় ঘেষা চমৎকার রাস্তায় চলাচল করছে ছোট,মাঝারি,বড় সহ প্রায় সকল ধরনের যানবাহন।এসব যানবাহনে বিভিন্ন কারনে বেশিরভাগ গাড়িতেই নেই ফিটনেস কিংবা বিআরটিএ অনুমোদিত রেজিস্ট্রেশন নাম্বার,এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে আর্থিক ফায়দা লুটে সকল ধরনের ছোট বড় যানবাহন থেকে মাসিক টোকেন চাঁদাবাজির অভিযোগ খোদ জেলা ট্রাফিক পুলিশের টিআই ও সার্জেন্টদের বিরুদ্ধে।সরেজমিনে যানবাহন সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলে জানা যায়,খাগড়াছড়ির বিভিন্ন উপজেলার সকল রোডে চলাচলরত যানবাহন থেকে বিভিন্ন পরিবহন মালিক শ্রমিক সংগঠনের ছত্র-ছায়ায় বিরতিহীন ভাবে ঘুষ বাণিজ্যে চালিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া গাড়ি রিকুইজিশন আর কাগজপত্র চেকের নামে হয়রানি ও ঘুষ বানিজ্য তো অব্যাহত রয়েছে। আর চাহিদা অনুযায়ী ঘুষ বানিজ্য তো প্রতি দিনের রুটিনে পরিণত হয়েছে। খাগড়াছড়ির পৌরসভা এলাকা,দীঘিনালা,মাটিরাঙ্গা,গুইমারা,জালিয়াপাড়া,রামগড়ের প্রতিটি এলাকায় কর্মরত টিআই এবং সার্জেন্টরা আছেন ক্যাশিয়ারের মূল ভূমিকায় তাৎক্ষণিক টাকা দিলে রেহাই,চাহিদা অনুযায়ী টাকা না দিলে বিভিন্ন ধারায় মামলা দেওয়ার অভিযোগ অহরহ।খাগড়াছড়ি ট্রাফিক পুলিশের টিআই এবং সার্জেন্টরা প্রতি দিনের ডিউটির পাশাপাশি বিভিন্ন অজুহাতে রাস্তায় গাড়ি আটক রেখে ব্যতিব্যস্ত নিজেদের পকেট ভরার কাজে । ট্রাফিক বিভাগকে আধুনিকায়ণ করা করা হলেও, সাথে সাথে অনিয়মের পদ্ধতিও বদলে যাচ্ছে । এছাড়া খাগড়াছড়ি ট্রাফিকের বিরুদ্ধে এমন-ই ডিজিটাল অনিয়ম আর ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগও উঠেছে চরমে।আগে সরাসরি ঘুষ গ্রহন করলেও বর্তমানে কৌশলে বিভিন্ন মালিক শ্রমিক সংগঠনের নামে চাঁদা আদায় করছেন তারা।

সরেজমিন অনুসন্ধানে স্হানীয় সূত্র মতে জানা যায় , যখন যে টিআই ইন্সপেক্টরের দ্বায়িত্ব পান তার প্রতিমাসে মাসিক নিজস্ব আয় লাখ লাখ টাকা, সাথে রয়েছে ঊর্ধ্বতন কর্তাদের কমিশন। ফলে লোভনীয় পদে বসতে চলে বড় রকমের দেনদরবারও।

প্রত্যেক এডমিন তার নিজস্ব পছন্দের মানুষ দিয়ে চালান তাদের অনিয়ম দুর্নীতি আর ঘুষ বাণিজ্য। এরই মধ্যে খাগড়াছড়ি ট্রাফিক ব্যবস্থার উন্নত না হলেও নিজেদের পকেট ভরতে ব্যস্ত সময় পার করেন ট্রাফিক পুলিশের সিন্ডিকেটটি।

গাড়ি মালিক ও শ্রমিক সমিতিসহ শহরে চলাচল করা সব ধরনের যানবাহন থেকেই উঠানো হচ্ছে মাসিক টোকেন মাসোহারা। খাগড়াছড়ি ট্রাফিক বিভাগ গাড়ির মালিক ও শ্রমিকরা হয়রানি থেকে বাঁচতে ও জরিমানার ভয়ে নিজ থেকেই যোগাযোগ করেন ট্রাফিক অফিসের দ্বায়িত্বে নিয়োজিত দুর্নীতিবাজ কর্তা ব্যক্তিদের সাথে।

এদিকে মাসোহারার টোকেন বাণিজ্য রমরমা’র সাথে যোগ হয়েছে “ভুয়া কেস স্লিপ”। বর্তমান গত এক বছরেরও বেশি সময় ধরে টিআই এডমিনের দ্বায়িত্বে আছেন সুপ্রিয় দেব। মুলহোতা অঘোষিত ক্যাশিয়ারের দ্বায়িত্ব পালন করছেন তার ঘনিষ্ঠ এক পরিদর্শক।তিনি যোগদানের পর থেকেই জেলা শহর ও বিভিন্ন উপজেলার গাছ কাঠ বোঝাই ট্রাক মালিক, বাস মালিক সমিতি, সিএনজি, অটোরিকশা, ট্রান্সপোর্টসহ খাগড়াছড়ি জেলার সকল রাস্তায় চলাচলকৃত সব ধরনের মালিক শ্রমিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি।

সচেতন স্হানীয় লোকজন বলছেন,খাগড়াছড়ির ট্রাফিক পুলিশের এই টোকেন মাসোহারার কারণে সরকার বিপুল পরিমানে রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। ফিটনেসবিহীন গাড়ী চলাচল করায় সড়কে বাড়ছে দুর্ঘটনা, প্রতিনিয়ত ঘটছে প্রাণহানি। শহরজুড়ে অনুমোদনহীন গাড়ির ছড়াছড়ি থাকলেও ট্রাফিক পুলিশ পড়ে আছে চাঁদের গাড়ি,পিকাপ ভ্যান, মোটরসাইকেল,অটোরিকশা আর সিএনজির পেছনে।এসব গাড়িতে সকল কাগজপত্র ঠিক থাকলেও ট্রাফিক পুলিশকে টাকা দিতে হয়,কাগজপত্র না থাকলেও মাসিক টাকা দিতে হয়। সরেজমিনে বিভিন্ন যানবাহনের চালকদের সাথে কথা বললে তারা জানান ট্রাফিক পুলিশকে যেহেতু টাকাই দেওয়া লাগে তাই তারা গাড়ির কাগজপত্র রেজিস্ট্রশন করেন না,এতে করে সরকার হারাচ্ছে রাজস্ব আর ট্রাফিক পুলিশের পকেট হচ্ছে ভারী কাগজপত্র করতে নিরুউৎসাহিত হচ্ছে যানবাহন সংশ্লিষ্টরা।

আরো জানা যায়, জনসাধারণ ও সরকারকে দেখানোর জন্য কিছু মামলা দিয়ে রাজস্ব আয় দেখানো হলেও প্রকৃতপক্ষে তারা ব্যস্ত আছেন মাসিক টোকেন আর আটক বাণিজ্য নিয়ে।

সরেজমিনে অনুসন্ধানে খাগড়াছড়ির ছোট বড় পরিবহনের সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলে জানা যায়, বর্তমান টিআই প্রশাসন যোগদানের পর থেকে খাগড়াছড়ি জেলা এবং সকল উপজেলায় চলাচলরত বেশিরভাগ যানবাহন মাসিক টোকেনে ঘুষ বানিজ্য ছাড়া রাস্তায় চলাচল করা মুসকিল। বিভিন্ন যানবাহনের চালকদের সাথে কথা বললে তারা জানান,গাড়ির কাগজপত্র না থাকলেও মাসিক টোকেনের মাধ্যমে গাড়ি চালাতে তেমন সমস্যা হয় না কিন্তু গাড়ির সকল কাগজপত্র ঠিকঠাক থাকলেও ট্রাফিক পুলিশের মাসিক টোকেন চাঁদা না দিলেই বিভিন্ন অজুহাতে গাড়ি আটক করে মামলা দিয়ে দেওয়ার অভিযোগ অহরহ। আবার ড্রাইভারদের অনেকেই আক্ষেপ করে বলেন, আমরা ট্রাফিক পুলিশকে মাসিক টোকেনের মাধ্যমে টাকা দিলেও প্রায় সময় টাকা দেওয়ার পরও বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে গাড়ি আটক রেখে মামলার শিকারও হতে হয়।গাড়ি সংশ্লিষ্টদের ভাষ্য অনুযায়ী বর্তমান টিআই প্রশাসন যোগদানের পর থেকেই খাগড়াছড়ি ট্রাফিক পুলিশে কর্মরতরা একেবারে বেপরোয়া,তারা টাকা ছাড়া কিছুই বুঝতে চায় না।আর তাদের চাহিদা অনুযায়ী টাকা দিলেই সব কিছু বৈধ হয়ে যায়।

অনুসন্ধানে আরো জানা যায়, সিএনজি, চাঁদের গাড়ী,পিকাপ ভ্যান, বাস, মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়নগুলোর থেকে মাসিক মোটা অংকের টাকা তোলেন খাগড়াছড়ি ট্রাফিক ইন্সপেক্টর সুপ্রিয় দেব। মাসে লাখ লাখ টাকা চাঁদা উঠানো হয় বিভিন্ন খাত থেকে। অন্যদিকে দূরপাল্লার বাস কাউন্টার, দিনের বেলায় শহরে চলাচলরত কাঠ,গাছ কিংবা যে কোন পন্য বহনকারী ট্রাক মালিকদের কাছ থেকেও নেওয়া হয় মাসিক চাঁদা। বাদ যায়না ব্যাটারি চালিত রিক্সা ও অটোরিকশাও। জেলা ও বিভিন্ন উপজেলায় চলাচলকারী অবৈধ যানবাহন আটক করে আদায় করা হয় মোটা অংকের টাকা। এছাড়াও ট্রাফিক অফিসে কর্মরতদের সাথে যোগসাজশ করে কিছু সোর্স নামের দালালরা রাস্তায় আটককৃত বিভিন্ন ছোট বড় যানবাহনের দেনদরবার করে মোটা অংকের ঘুষ নিয়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে। আর এদের দেনদরবারে সহযোগিতা করেন প্রসিকিউশন শাখার কর্তব্যরতরা।

বর্তমানে ট্রাফিক বিভাগে ডিজিটাল নিয়মে সরাসরি মামলার জরিমানার টাকা জমা দেওয়া হয় ব্যাংকে। এতে কিছুটা অনিয়ম বন্ধ হলেও নকল কেস/মামলার স্লিপে চলে অনৈতিক ঘুষ বাণিজ্য চরমে। এখনো ডিজিটাল মেশিনে মামলা না নিয়ে মেন্যুয়ালি নকল বা জব্দ তালিকা মুলে গাড়ি ধরা হয়। অনেক সময় নকল (বৈধ নয় এমন) কেস স্লিপ ব্যবহার করা হচ্ছে। গাড়ি জব্দের কেস স্লিপের অপব্যবহার বেশি করা হচ্ছে। খাগড়াছড়ি জেলা ট্রাফিক বিভাগের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই বিভাগের কয়েকজন বলেন, সবাইকে ম্যানেজ করে সব চলে। আর বড় কর্তাদের নির্দেশ ছাড়া ট্রাফিক বিভাগে কারো কিছু করার ক্ষমতা থাকেনা।

অনুসন্ধানে জানা যায়,জেলার বিভিন্ন উপজেলায় চলাচলরত কাগজপত্র বিহীন সিএনজি এবং চাঁদের গাড়ি থেকেও নেওয়া হয় মাসোহারা। এভাবেই বিভিন্ন রকমের পরিবহন থেকে মাসোহারা তোলেন কর্তব্যরত টিআই এবং সার্জেন্টরা।

উপরে উল্লেখিত বিষয়ে অফিস এসাইনমেন্ট নিয়ে জাতীয় নির্বাচনের আগে সরাসরি খাগড়াছড়ি ট্রাফিক অফিসে গিয়ে টি আই (প্রশাসন) সুপ্রিয় দেব কে না পেয়ে তার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, আমি জরুরী কাজে অফিসের বাহিরে আছি আপনি আসরের পর ফোন দিয়েন আর কি জানতে চান সাক্ষাতে বলবো বলে তিনি ফোন কেটে দেন,টিআই এডমিন সুপ্রিয় দেব এর কথা অনুযায়ী তাকে আসরের পর একাধিকবার কল দিলেও তিনি কল রিসিভ করেননি। পরক্ষনে তার সাথে সাক্ষাত না পেয়ে খাগড়াছড়ি থেকে চলে এসে সন্ধ্যার পর একাধিকবার কল দিলে তিনি কল রিসিভ করে বিকাশ নাম্বার চায়,তাকে অনিয়মের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি এক প্রকার ক্ষীপ্ত হয়ে অশালীন ভাষায় আচরণ সহ প্রতিবেদককে পাহাড়ি উপজাতীয় উগ্রপন্থিরা আপনাকে যে এখনো উঠিয়ে নিয়ে যায়নি এটা আপনার ভাগ্য ভালো বলে অকথ্য এবং কুরুচিপূর্ণ ভাষা ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি প্রদর্শন করতে থাকে। কিছু সময় পর প্রতিবেদককে ম্যানেজ করতে তার বিকাশ নাম্বারে ২ হাজার টাকা পাঠান। এর আগে গত এক বছর পূর্বে একেই বিষয় নিয়ে তার কাছে গিয়ে মাসিক টোকেন আর অনিয়মের কথা বললে তিনি তখনো বলেছিলেন আমি আপনার কাছে অনিয়মের বিষয়ে শুনেছি, অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্হা নিবেন বলে তিনি প্রতিবেদককে আশ্বস্ত করেছিলেন। তিনি গত এক বছর আগেও বলেছিলেন খাগড়াছড়ি ট্রাফিক বিভাগ চলে এসপি স্যারের তত্ত্বাবধানে।

টিআই প্রশাসন সুপ্রিয় দেব এর মারমুখী অশালীন আচরণ শুনে অনিয়মের বিষয়ে আরো সন্দেহ হলে বিষয়টি সম্পাদক মহোদয়ের নিকট আলোচনা করে পুনরায় গত ১৩.০১.২০২৪ ইং তারিখে অফিস এসাইনমেন্ট নিয়ে খাগড়াছড়ির রামগড়ে যাই, সেখানে যাওয়ার পর দিনভর যানবাহন সংশ্লিষ্টদের তথ্য অনুসারে প্রথমে রামগড় থানায় যাই সেখান থেকে বের হয়ে রামগড়ে কর্তব্যরত টিআই কে ফোন করলে তিনি বলেন, আপনি থানার সামনে আসেন,তখন তার কথা অনুযায়ী রামগড় থানার উল্টা দিকে একটি চা স্টলে গিয়ে রামগড়ে কর্তব্যরত টিআই এর সাথে কৌশল বিনিময় কালে একজন সার্জন্টে এসে বলতে থাকে আপনি কে, আপনার এখানে কি, আপনার আইডি কার্ড দেখি, আপনার বাড়ী কই আপনার এলাকায় কি অনিয়ম হয় না,আপনার এলাকার অনিয়ম পরিস্কার করে রামগড় আইসেন,এগুলা তো নাথিং বিষয়, রামগড়ে কি সাংবাদিকের অভাব পড়ছে যে আপনাকে ঢাকা থেকে রামগড় আসতে হবে। আপনার সাথে কোন বিষয়ে কথা বলতে আমরা বাধ্য নই,আপনি আমাদের সদরে যান ওখানের অনিয়ম নিয়ে লিখে তারপর আপনি রামগড়ে আসেন,আপনার ভাগ্য ভালো আপনি ভালো ভালো চলে যান এই এলাকায় কি ঘটে না ঘটে এটা এখানকার ছোট বাচ্চারাও জানে,আপনি কোন অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে আসছেন। দেশের এতো এতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয থাকতে আপনি এখানে আসছেন ট্রাফিক পুলিশের অনিয়ম ধরতে,আপনার কোন প্রশ্নের জবাব আমরা দিতে পারবো না বলে চেঁচামেচি করতে থাকে আপনি আমার এসপি স্যারের কাছে যান বলে হুমকি দমকি দিতে থাকে।রামগড়ে কর্তব্যরত টিআই এবং সার্জেন্ট বলতে থাকে এই এলাকায় এতো সাংবাদিক থাকতে আপনি এখানে আসাটাই আপনার অন্যায় হয়েছে আপনি কথা না বলে এখান থেকে চলে যান।টিআই এবং সার্জেন্টের চেঁচামেচি দেখে অনেক মানুষ জড়ো হয়ে যায়,তখন তাদের সাথে তর্কে না জড়িয়ে থানার সামনে থাকা চা স্টল ত্যাগ করে প্রতিবেদক চলে আসে।

পরক্ষনে রামগড়ের টিআই এবং সার্জেন্টের এমন আচরনের বিষয়ে অবগত করার জন্য জেলা টিআই এডমিন সুপ্রিয় দেবকে বিস্তারিত অবগত করলে তিনি বলেন ঠিক আছে আমি টিআই এবং সার্জেন্টের সাথে কথা বলবো বলে সুপ্রিয় দেব কল কেটে দেন।কিছুক্ষন পর সুপ্রিয় দেব পুনরায় কল করে প্রতিবেদককে শান্তনা এবং ম্যানেজ করার চেষ্টা চালায়,এবং গত ১৮.০১.২০২৪ তারিখে দুপুরের দিকে নিউজ না করতে পুনরায় কল দিয়ে সব দোষ শিকার করে নিউজ না করার আকুতি জানিয়ে ম্যানেজ করার বৃথা চেষ্টা চালায় টিআই এডমিন সুপ্রিয় দেব।

এই বিষয়ে খাগড়াছড়ি জেলা মাননীয় পুলিশ সুপার এবং চট্রগ্রাম রেঞ্জের মাননীয় ডিআইজি সাহেবকে ঘটনার বিষয়ে তাদের নিজ নিজ মোবাইলের ওয়াটসঅ্যাপে নক করে কল রেকর্ড সহ বিস্তারিত লিখে পাঠানো হয়েছে। খাগড়াছড়ি জেলার ট্রাফিক পুলিশের অনিয়মের বিরুদ্ধে তদন্ত পূর্বক যথাযথ ব্যবস্হা নিতে নিউজের ১ম পর্ব প্রকাশ করা হলো।
খাগড়াছড়ি জেলা ট্রাফিক বিভাগের অনিয়মের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান অব্যাহত রয়েছে আরো বিস্তারিত ধারাবাহিক ভাবে ২য় পর্বে প্রকাশ করা হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published.