আশুলিয়ায় ছাত্রলীগ নেতা সম্রাটের ব্যতিক্রমি কাঁচা বাজার মানবতার সেবায় অনন্য এক দৃষ্টান্ত

অন্যান্য

আশুলিয়া প্রতিনিধি :
দেশে করোনা ভাইরাসের সঙ্কটময় মুহুর্তে বাজার ঘাট বন্ধের ঘোষনায় যখন নিত্যপন্য খাদ্য সঙ্কটে মানুষ হতাশায় দিন যাপন করছে।ঠিক সেই মুহুর্তে বাংলাদেশ ছাত্র লীগের কেন্দ্রিয় কমিটির সহ-সভাপতি সাইদুর রহমান সম্রাটের নেতৃত্বে করোনা ভাইরাসের দুঃসময়ে সামাজিক দুরত্ব মেনে চলার জন্য আশুলিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বিশাল এক কাঁচাবাজার ও নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রীর বাজার এর আয়োজন করেন।যার কারনে ঐ এলাকার লোকজন লকডাউনের মধ্যে সামাজিক দুরত্ব রেখে সকলে তাদের পরিবারের নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী সহজে ক্রয় করতে পারছে।সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানাযায়,আশুলিয়া বাজার ইজারাদার জসিম উদ্দিন মিণ্টু মোল্লার ব্যবস্থাপনায় এই বাজারটি পরিচালিত হচ্ছে।বাজারটির সাবিক ব্যবস্থাপনায় ঢাকা জেলা ছাত্রলীগের প্রায় ২০ জন সেচ্ছাসেবী কর্মি। তাদের নিয়ন্ত্রণে সামাজিক দুরত্ব বজায়ে রেখে বাজার করার নিয়ম কাজে জনগণকে সেবা দান করেন।আশুলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে সামাজিক দুরত্ব বজায়ে প্রায় দুই শতাধিক অস্থায়ী দোকান বসানো হয়। সেখানে কাঁচা বাজার মাছ বাজারসহ নিত্য পন্য রয়েছে।গত ২৬ এপ্রিল রোববার দুপুরে আশুলিয়ার স্কুল মাঠে ব্যাতিক্রমি বাজারটি পরিদর্শনে যান ঢাকা জেলার অতিরক্ত পুলিশ সুপার তাহমিদ ইসলাম.আশুলিয়া সার্কেল ভুমির এসিল্যান্ড ও ম্যাজিষ্ট্যাট তাজওয়ার আকরাম সাকাতি ইবনে সাজ্জাত।পরিদর্শন সময় তারা সাংবাদিকদের বলেন, দেশের করোনা ভাইরাস রোধে সময় উপযুগি একটি পদেক্ষেপ হলো এই ধরনের বাজার। যার মাধ্যমে সামাজিক দৃরত্ব রেখে খাদ্য দ্রব্য ক্রয় করা হলে করোনা ভাইরাস রোধে সহায়ক ভুমিকা রাখবে।তারা বাজারে মাছ ও কাচাবাজারের মালামাল নিয়ে সতুষ্টি প্রকাশ করেন।এছাড়া মানসম্মত পর্যাপ্ত মালামাল রয়েছে বলে জানান। তারা আরো বলেন, করোনা ভাইরাস রোধে এই বাজারটি ঢাকা বিভাগের মধ্যে একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।এটি দেখে প্রতিটি গ্রাম ও পাড়া মহল্লায় স্কুল মাঠে এধরনের বাজার বসাতে প্রশাসন কাজ করবে বলে জানান।বাজারের ব্যবসায়ীদের সাথে আলোচনা করে জানাযায়,এধরনের বাজারে ব্যবসা করতে পেরে তারা খুশী।তার কারন এই বাজার একটি মেলার মতো।সামাজিক দুরত্ব রেখে সকলে বাজার করছে।বাজাররে কোন ইজারা ও দোকান ভাড়া দিতে হয়না। যার কারনে ব্যবসায়ীরা অধিক লাভবান হচ্ছেন।মাছ বাজার গিয়ে দেখাযায় সেখানে ম্যাজিষ্ট্যাট গিয়ে মাছের নমুনা দেখছেন । তিনি কোন ক্যামিকাল যুক্ত মাছ বাজারে আনলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে ব্যবসায়ীদের শর্তক করেন।বাজার পরিদর্শন কালীন সময় সেখানে আশুলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান হাজী হেলাল উদ্দিন মাতবরকে উপস্থিত পাওয়ার পর বাজার নিয়ে কথা বললে তিনি বলেন, বর্তমান করোনা ভাইরাস নিয়ে দেশের সঙ্কট মুহুতে এই ধরনের বাজার মানবতার সেবায় একটি অনন্য দৃষ্টান্ত।তিনি বলেন, এটি দেখে সারা দেশের মানুষ এধরনের উদ্যোগ নিতে উৎসাহী হবেন।বাজারের পশ্চিম পাশে স্কুল বারিন্দায় ছাত্রলীগের উদ্যোগে একটি অস্থায়ী চিকিৎসা ক্যাম্প চোখে পরে সেখানে ফ্রি চিকিৎসা প্রদানে সেচ্ছাসেবকরা কাজ করছে।সেচ্ছাসেবক কর্মিদের সাখে আলাপ করে জানাযায়, এসকল সেবামুলক কর্মকান্ডে সকল নেতৃত্বে কেন্দ্রিয় ছাত্র লীগের সহ- সভাপতি সাইদুর রহমান সম্রাট। তার চিন্তা চেতনা ও মানবিক গুণাবলী থেকে এই সকল কর্মকান্ড পরিচালিত হয়।তিনি এই এলাকার কৃতি সন্তান ছাত্র জীবনে আওয়ামীলীগের দুঃসময়ে রাজপথের লড়াকু সৈনিক হিসাবে ছিলেন । যার রক্তে জাতির জনক বঙ্গ বন্ধুর আর্দশ ও চেতনা। ছাত্র লীগের রাজনীতিতে যার অবদান ছিল। যিনি ২০০৮ সালে আশুলিয়া থানা ছাত্র লীগের ১নং যুগ্ন –আহবায়ক হিসাবে দ্বায়িত্ব পালন করেন। এর পর বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রিয় সংসদের সদস্য, উপ-ত্রাণ বিষক সদস হিসাবে ছিলেন । পরবর্তীতে তিনি গত জাতীয় নির্বাচনে ঢাকা ১৯ আসনে কেন্দ্রিয় ছাত্র লীগের কেন্দ্র ভিত্তিক কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ছিলেন সে সময় থেকে এলাকায় মাদকবিরোধি কর্মকান্ডে তার ব্যাপক অবদান রয়েছে।
এর পর থেকে তিনি সামাজিক সেবামুলক কর্মকান্ডে ব্যাপক অবদান রেখেছেন। দেশের এই দুযোর্গ মুহুর্তে এলাকায় জনসচেতনার জন্য ও অসহায় দুঃস্থ দরিদ্র মানুষের পাশে থেকে কাজ করছেন।এলাকাবাসী বলেন সাইদুর রহমান সম্রাট মানবতার সেবায় অনন্য এক দৃষ্টান্ত তারা সকলে সম্রাটের সুস্থ্য কামনা করে তার উজ্জল ভবিৎশত জন্য দোয়া করেন।
আশুলিয়ায় ছাত্রলীগ নেতা সম্রাটের ব্যাতিক্রমি কাঁচা বাজার মানবতার সেবায় অনন্য এক দৃষ্টান্ত
দেশে করোনা ভাইরাসের সঙ্কটময় মুহুর্তে বাজার ঘাট বন্ধের ঘোষনায় যখন নিত্যপন্য খাদ্য সঙ্কটে মানুষ হতাশায় দিন যাপন করছে।ঠিক সেই মুহুর্তে বাংলাদেশ ছাত্র লীগের কেন্দ্রিয় কমিটির সহ-সভাপতি সাইদুর রহমান সম্রাটের নেতৃত্বে করোনা ভাইরাসের দুঃসময়ে সামাজিক দুরত্ব মেনে চলার জন্য আশুলিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বিশাল এক কাঁচাবাজার ও নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রীর বাজার এর আয়োজন করেন।যার কারনে ঐ এলাকার লোকজন লকডাউনের মধ্যে সামাজিক দুরত্ব রেখে সকলে তাদের পরিবারের নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী সহজে ক্রয় করতে পারছে।সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানাযায়,আশুলিয়া বাজার ইজারাদার জসিম উদ্দিন মিণ্টু মোল্লার ব্যবস্থাপনায় এই বাজারটি পরিচালিত হচ্ছে।বাজারটির সাবিক ব্যবস্থাপনায় ঢাকা জেলা ছাত্রলীগের প্রায় ২০ জন সেচ্ছাসেবী কর্মি। তাদের নিয়ন্ত্রণে সামাজিক দুরত্ব বজায়ে রেখে বাজার করার নিয়ম কাজে জনগণকে সেবা দান করেন।আশুলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে সামাজিক দুরত্ব বজায়ে প্রায় দুই শতাধিক অস্থায়ী দোকান বসানো হয়। সেখানে কাঁচা বাজার মাছ বাজারসহ নিত্য পন্য রয়েছে।গত ২৬ এপ্রিল রোববার দুপুরে আশুলিয়ার স্কুল মাঠে ব্যাতিক্রমি বাজারটি পরিদর্শনে যান ঢাকা জেলার অতিরক্ত পুলিশ সুপার তাহমিদ ইসলাম.আশুলিয়া সার্কেল ভুমির এসিল্যান্ড ও ম্যাজিষ্ট্যাট তাজওয়ার আকরাম সাকাতি ইবনে সাজ্জাত।পরিদর্শন সময় তারা সাংবাদিকদের বলেন, দেশের করোনা ভাইরাস রোধে সময় উপযুগি একটি পদেক্ষেপ হলো এই ধরনের বাজার। যার মাধ্যমে সামাজিক দৃরত্ব রেখে খাদ্য দ্রব্য ক্রয় করা হলে করোনা ভাইরাস রোধে সহায়ক ভুমিকা রাখবে।তারা বাজারে মাছ ও কাচাবাজারের মালামাল নিয়ে সতুষ্টি প্রকাশ করেন।এছাড়া মানসম্মত পর্যাপ্ত মালামাল রয়েছে বলে জানান। তারা আরো বলেন, করোনা ভাইরাস রোধে এই বাজারটি ঢাকা বিভাগের মধ্যে একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।এটি দেখে প্রতিটি গ্রাম ও পাড়া মহল্লায় স্কুল মাঠে এধরনের বাজার বসাতে প্রশাসন কাজ করবে বলে জানান।বাজারের ব্যবসায়ীদের সাথে আলোচনা করে জানাযায়,এধরনের বাজারে ব্যবসা করতে পেরে তারা খুশী।তার কারন এই বাজার একটি মেলার মতো।সামাজিক দুরত্ব রেখে সকলে বাজার করছে।বাজাররে কোন ইজারা ও দোকান ভাড়া দিতে হয়না। যার কারনে ব্যবসায়ীরা অধিক লাভবান হচ্ছেন।মাছ বাজার গিয়ে দেখাযায় সেখানে ম্যাজিষ্ট্যাট গিয়ে মাছের নমুনা দেখছেন । তিনি কোন ক্যামিকাল যুক্ত মাছ বাজারে আনলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে ব্যবসায়ীদের শর্তক করেন।বাজার পরিদর্শন কালীন সময় সেখানে আশুলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান হাজী হেলাল উদ্দিন মাতবরকে উপস্থিত পাওয়ার পর বাজার নিয়ে কথা বললে তিনি বলেন, বর্তমান করোনা ভাইরাস নিয়ে দেশের সঙ্কট মুহুতে এই ধরনের বাজার মানবতার সেবায় একটি অনন্য দৃষ্টান্ত।তিনি বলেন, এটি দেখে সারা দেশের মানুষ এধরনের উদ্যোগ নিতে উৎসাহী হবেন।বাজারের পশ্চিম পাশে স্কুল বারিন্দায় ছাত্রলীগের উদ্যোগে একটি অস্থায়ী চিকিৎসা ক্যাম্প চোখে পরে সেখানে ফ্রি চিকিৎসা প্রদানে সেচ্ছাসেবকরা কাজ করছে।সেচ্ছাসেবক কর্মিদের সাখে আলাপ করে জানাযায়, এসকল সেবামুলক কর্মকান্ডে সকল নেতৃত্বে কেন্দ্রিয় ছাত্র লীগের সহ- সভাপতি সাইদুর রহমান সম্রাট। তার চিন্তা চেতনা ও মানবিক গুণাবলী থেকে এই সকল কর্মকান্ড পরিচালিত হয়।তিনি এই এলাকার কৃতি সন্তান ছাত্র জীবনে আওয়ামীলীগের দুঃসময়ে রাজপথের লড়াকু সৈনিক হিসাবে ছিলেন । যার রক্তে জাতির জনক বঙ্গ বন্ধুর আর্দশ ও চেতনা। ছাত্র লীগের রাজনীতিতে যার অবদান ছিল। যিনি ২০০৮ সালে আশুলিয়া থানা ছাত্র লীগের ১নং যুগ্ন –আহবায়ক হিসাবে দ্বায়িত্ব পালন করেন। এর পর বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রিয় সংসদের সদস্য, উপ-ত্রাণ বিষক সদস হিসাবে ছিলেন । পরবর্তীতে তিনি গত জাতীয় নির্বাচনে ঢাকা ১৯ আসনে কেন্দ্রিয় ছাত্র লীগের কেন্দ্র ভিত্তিক কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ছিলেন সে সময় থেকে এলাকায় মাদকবিরোধি কর্মকান্ডে তার ব্যাপক অবদান রয়েছে।
এর পর থেকে তিনি সামাজিক সেবামুলক কর্মকান্ডে ব্যাপক অবদান রেখেছেন। দেশের এই দুযোর্গ মুহুর্তে এলাকায় জনসচেতনার জন্য ও অসহায় দুঃস্থ দরিদ্র মানুষের পাশে থেকে কাজ করছেন।এলাকাবাসী বলেন সাইদুর রহমান সম্রাট মানবতার সেবায় অনন্য এক দৃষ্টান্ত তারা সকলে সম্রাটের সুস্থ্য কামনা করে তার উজ্জল ভবিৎশত জন্য দোয়া করেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published.