বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় জবাই করে পুড়িয়ে হত্যা অজ্ঞাত নামা এক যুবক, পুলিশ সুপারের ঘটনাস্থল পরিদর্শন

অপরাধ

মতিন খন্দকার টিটু :
বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় জবাই করার পর পুঢ়িয়ে হত্যা করেছে অজ্ঞাত নামা এক যুবককে। বগুড়া জেলা পুলিশ সুপার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

ঘটনাস্থলে সরোজমিনে গিয়ে পত্যক্ষকরা যায় যে দুপচাঁচিয়া চামরুল ইউনিয়নের দোবলা পাড়া বেড়–ঞ্জ গ্রামের উত্তর পার্শ্বে এবং কোলগ্রাম এর পশ্চিম মাঠে একটি পরিত্যাক্ত জমিতে অজ্ঞাত নামা এক যুবকের লাল দেখতে পেয়ে থানা পুলিশকে খবর দেয়া হয়। তার পরে ঘটনাস্থলে পুলিশ, সাংবাদিক,ডিবি পুলিশ,সিআইডি পরে বগুড়া জেলার সুযোগ্য জেলা পুলিশ সুপার আলী আমরাফ ভূইয়া বিপিএম ও পিপিএম বার উপস্থিত হন। এসময় থানা পুলিশ লাশের চার দিকে ঘিরে রেখে ক্রাইম সিন এলাকার তদন্ত শুরু করেন। অজ্ঞাতনামা যুবকের গায়ের শাটও পড়নে জিন্সএর প্যান্ট ছিলো। তার হাতে একটি মোবাইল ফোন পাশে একটি গ্যাস লাইট পড়ে থাকতে দেখা গেছে। তাছাড়াও লাশের পশ্চিম পার্শ্বে একটি ছুরি ও পাশে কিছু পরিত্যাক্ত কনডম পড়ে থাকতে দেখা গেছে। এ ঘটনায় আশ পাশের গ্রামগুলিতে চরম হতাশার সৃষ্টি হয়েছে। লাশটি দুপচাঁচিয়া থানা পুলিশ উদ্ধার করে নিয়ে এসেছেন। তাকে বগুড়া শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরন করবেন।

দোবলাপাড়া গ্রাম থেকে সোজা উত্তরে প্রায় ৩ কিঃ মিঃ ক্ষেতলাল এর সীমানা ও দুপচাঁচিয়া উপজেলার শেষ সীমানার সীংগা গাড়ী নামক স্থানে উক্ত লাশ পড়ে ছিল। লাশের গলা কাটা ও পার্শে¦ রক্ত পড়ে রয়েছে। এমন লোমহর্ষক ঘটনা আগে কখনও ঘটেছি কি না তা কারো জানা নেই। ঊৎসক জনতা বলছে কি করতো উক্ত যুবক। আবার কেই বলছে মাদক বা নারী ঘটিত ঘটনায় উক্ত হত্যাকান্ডটি ঘটিতে পারে বলে ধারনা করছে পুলিশ। উক্ত ঘটনার রহস্য খুব দ্রুত উদঘাটন করার জন্য জেলা পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূইয়া, সহকারি পুলিশ সুপার নন্দীগ্রাম আদমীঘি সার্কেল আহম্মেদ রাজিউর রহমান, ডিবি ওষি আসলাম হোসেন, সিআইডি ওসি ছগির উদ্দিন, পুলিশ ইনভেস্টিগেশন অব ব্যুরো, দুপচাঁচিয়া থানার ওসি তদন্ত শহিদুল ইসলাম, উপ-পুলিশ পরিদর্শক এসআই জাকির হোসেন, এসআই সালাম সার্থে র্ফোসসহ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published.