আশুলিয়ায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

অন্যান্য

মোঃ শাকিল আহমেদ :
শিল্পাঞ্চল আশুলিয়া এখানে বাংলাদেশের ৬৪ জেলার মানুষ কর্মজীবনে ব্যস্ত থাকে আবার বাংলাদেশের সবচাইতে ধনী ইউনিয়ন ধামসোনা ইউনিয়ন তুলনামূলক এখানে ভোটার সংখ্যা অনেক বেশি, তারই ধারাবাহিকতায় রাজনীতির দিক দিয়েও অনেক অভিজ্ঞ নেতাকর্মী দিয়ে পরিচালিত এই ধামসোনা ইউনিয়ন, তার প্রমান ধামসোনা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক হাজী মোঃ মতিউর রহমান মতিন তার কোন তুলনা হয়না তিনি একজন সৎ রাজনীতিবিদ যার ডাকে হাজারো নেতাকর্মীর এক হতে পারে ঘন্টার ব্যবধানেতার নামে যে অনলাইনে কয়েকটি মিথ্যা সংবাদ প্রচার হচ্ছে সেই প্রচারে তৃণমূল নেতাকর্মীরা ফেসবুকে জবাব দেওয়া শুরু করেছে এই মিথ্যা সংবাদে প্রচারের লক্ষে ধামসোনা ইউনিয়ন বাসী তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।আশুলিয়া থানা এলাকায় আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের কান্ডারী রাজপথের সাহসী সৈনিক পরিক্ষীত নেতা ৪০ বছর ধরে বঙ্গবন্ধুর আর্দশের সৈনিক হিসাবে দ্বায়িত্বরত রয়েছেন, এক সময়ে যুবলীগ ও পরে আওয়ামী লীগ এলাকাবাসী একসময় তাকে মেম্বার হিসেবে ও পাশ করিয়েছে ভাদাইল বাসির সেবা করার সুযোগ দিয়েছে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা, এলাকাবাসি এই প্রতিবেদককে জানায় হাজী মতিউর রহমান একজন আমাদের কাছে পরীক্ষিত আওয়ামী লীগ নেতা, আজ যিনি এলাকায় সিনিয়র নেতা হিসাবে জনপ্রিয়তায় শীর্ষে অবস্থান করছে। তার বিরুদ্ধে একটি কুচক্রি মহল মিথ্যা সংবাদ প্রচার করে নানা বিভান্তি ছড়াচ্ছে। এনিয়ে এলাকায় আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের মাঝে নিন্দা ও ক্ষোভ দেখা দিয়েছে । জানাযায়, পবনারটেক এলাকার মুসলিম পরিবারের কৃতি সন্তান বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব ধামসোনা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে পরিক্ষিত সৈনিক দুঃসময়ের রাজ পথের যাকে পাওয়া যায়, দলের জন্য হাজী মতিউর রহমান মতিন এক নিবেদিত প্রাণ। তিনি ছাত্রজীবনে বঙ্গবন্ধুর আর্দশে অনুপ্রাণীত হয়ে এলাকায় ছাত্রলীগের রাজনীতির মধ্যে দিয়ে রাজপথে রাজনীতির যাত্রা শুরু করেন।তিনি ১৯৮১ সালে সাভার কলেজে ছাত্র সংসদ নির্বাচন করেন।১৯৮৫ সালে ধামসোনা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন।১৯৯০/৯১ গণ আন্দোলণে রাজপথে ব্যাপক ভুমিকা পালন করে। তৎকালীন বিরোধিদল বিএনপি জামাত জোটের রোষানলে পরে বহু নির্যাতন জেল জুলুমের শিকার হন।১৯৯৮ সালে সাভার উপজেলা যুবলীগের সহ- সভাপতি নির্বাচিত হন।এর পর ধামসোনা ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নং ওয়ার্ডের মেম্বার নির্বাচিত হয়ে সুনামের সাথে ৫ বছর দ্বায়িত্ব পালন করেন। এসময় এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন করেন।কাজ করার কারনে জনপ্রিয়তা সৃষ্টি হয়। তিনি পবনার টেক সরকারী স্কুল ও মসজিদ মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।২০০৩ সাল থেকে ২০১৪ সাল ও ১৪ সাল থেকে অদ্যবধি সফলতার সাথে পর পর দুই বার ধামসোনা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হন।এই দ্বায়িত্ব পালন কালে তিনি বহু ত্যাগ স্বীকার করেছেন। তার জন্য তিনি কখনও জাতির জনক বঙ্গ বন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ থেকে কেউ সরাতে পারেনি ।বর্তমানে ধামসোনা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের একজন সফল সাধারন সম্পাদক হিসাবে এলাকায় ব্যাপক জনপ্রিয়তা সৃষ্টি হয়েছে।তার রাজনৈতিক দুরদর্শিতা ও মেধায় তিনি একজন বড় ধরনের রাজনৈাতক ব্যাক্তিত্বদের সময় উপযুগি।দীঘ সময় ধরে যে রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন সেই জন্য তিনি আবারও ধামসোনা ইউনিয়নের সাধারন সম্পাদক হওয়ার যোগ্য বলে মনে করছে এলাকার সাধারন মানুষ।হাজী মতিউর রহমানের দাদার এলাকায় ১০০ বিঘা জমি ছিল তার বাবা ছিল এলাকার মাদবর তাদের পুর্ব থেকে বিপুল পরিমান সম্পদ ছিল। তিনি আগে থেকেই সম্পদশালী তার বিরুদ্ধে যে সকল মিথ্য বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে সেটি সঠিক নয়।তার রাজনৈতিক পদ পদবী নিয়ে একটি কুচক্রী মহল নানা মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে জন মনে বিভ্রান্তি ছাড়ানোর চেষ্টা করছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published.