Doinik Bangla Khobor

টঙ্গীতে দলিল লেখক কাজলের বিরুদ্ধে প্রধান মন্ত্রীর কাছে অভিযোগ দিলেন প্রবীণ এক আওয়ামীলীগ নেতা

রবিউল আলম,গাজীপুর থেকে :
ভূমি দস্যু-দূর্নীতিবাজ টঙ্গী সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল লেখক কায়সার হোসেন কাজল এর হাত থেকে বাঁচার আকুতি জানিয়ে বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সরাষ্ট্রমন্ত্রী, দূর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান বরাবর গাজীপুর জেলাপ্রশাসক ও গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের পুলিশ কমিশনার বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন গাজীপুর জেলার সাবেক পুবাইল ইউনিয়ন আওয়ামীলের সহ-সভাপতি ও সাবেক পুবাইল ইউপি সদস্য হাজী মো নুরুল ইসলাম সরদার ২-০২-২০২২ইং এই অভিযোগটি দাখিল করেন।
অভিযুক্ত দলিল লেখক কায়সার হোসেন কাজল পূবাইল থানাধীন লক্ষনদিয়া এলাকার মৃত হোসেন আলীর ছেলে।তিনি টঙ্গী সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল লেখক হিসেবে বর্তমানে কর্মরত আছে।

অভিযোগ সুত্রে জানাযায়,দীর্ঘদিন যাবৎ কায়সার হোসেন কাজল সাব-রেজিস্ট্রার অফিস দলিল লেখক হিসেবে কর্মরত থাকার সুবাদে পুবাইলের খিলগাঁও মৌজা সহ বিভিন্ন জায়গায় সাধারণ মানুষের জমি দখল করে পুবাইলের সাধারণ মানুষকে করেছে সর্বশান্ত এবং সেই সাথে ভুমিদস্যু কায়েসার হোসেন কাজল রাতারাতি আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ বনেগেছেন।কয়েক বছরে ব্যবধানে করেছে বিশাল অট্টালিকা ও অডেল সম্পত্তি।

অভিযোগে আরোও উল্লেখ করেন তিনি,কায়সার হোসেন কাজলের পিতা ছিলেন একজন দিনমুজুর। সেই দিনমুজুরের সন্তান হয়ে তিনি কিভাবে এতো অর্থ বিত্তের মালিক হলেন কি করে তানিয়ে এলাকা বাসার কৌতুহল অনেক। এছাড়াও অভিযোগ রয়েছে কায়সার হোসেন কাজল খিলগাঁও মৌজায় জমি দখল করতে গিয়ে আইনি শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে আটক হয়। দলিল লেখার অন্তরালে তিনি প্রতিনিয়তই জমি দখলের মাধ্যমে অসহায় মানুষকে করছেন সর্বশান্ত ফেলছেন চরম ভোগান্তিতে।

তাই উল্লেখ বিষয়টিকে আমলে নিয়ে তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া জন্য অনুরোধ জানান এই প্রবীন আওয়ামীলীগ নেতা।

এবিষয় কায়সার হোসেন কাজলের সাথে মুঠোফোনে মাধ্যমে যোগাযোগ করা চেষ্টা করা হলে তিনি জানান, আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ গুলো করা হয়েছে তা সম্পুর্ন মিথ্যা বানোয়াট। আমি এমন কোন অভিযোগে অভিযুক্ত না এলাকার মানুষ হিংসিত হয়ে এই কাজ করেছে।